পলাশী দিবস! মীর জাফর-ঘষেটি বেগমরা এখনো সক্রিয় – ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান

জাগপা সভাপতি ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান বলেছেন, ১৭৫৭ সালের এ দিনে পলাশীর আম বাগানে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে যুদ্ধে অস্তমিত হয় বাংলার স্বাধীনতার সূর্য। পরাজয় ঘটে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার নবাব সিরাজ-উদ-দৌল্লার। অথচ নবাব সিরাজ-উদ-দৌল্লার সেনাবাহিনীর তুলনায় ইংরেজদের সেনা সংখ্যা ছিল অনেক কম। বিশ্বাসঘাতকতা না হলে নবাবের বিজয় ছিল সুনিশ্চিত। ১৭৫৭ সালের মীর জাফর-ঘষেটি বেগমরা ২০২০ সালে এসে আরও অনেক বেশি শক্তিশালী। বদলে গেছে নাম আর রুপ কিন্তু বদলায় নাই বিশ্বাসঘাতকতার চরিত্রগত আচরণ। এযুগের মীর জাফর-ঘষেটি বেগমরা এখনো সক্রিয়।

ঐতিহাসিক পলাশী দিবস উপলক্ষে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান আরো বলেন, বাংলাদেশের ট্র্যাজেডি এই যে, মীর জাফর-ঘষেটি বেগমরা বারবার কবর থেকে উঠে আসে। তবে ভুলে গেলে চলবেনা, ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় সেদিনের বিশ্বাসঘাতক কেউ শেষ পর্যন্ত স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করতে পারে নাই। অতয়েব এযুগের মীর জাফর-ঘষেটি বেগমদেরও খুশি হওয়ার কিছু নাই। ঐতিহাসিক পলাশী দিবস থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়ার অনেক কিছু আছে। দেশের স্বাধীন সার্বভৌমত্ব গণতন্ত্রের প্রশ্নে বার বার একই ভুল করা যাবে না।